এসএসসি অর্থনীতি ১ম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট 2021 | SSC Economics 1st Week Assignment 2021

SSC Exam 2021(1st Week) Economics Assignment 

এই বছরের এসএসসি পরীক্ষা নভেম্বর মাসে অনুষ্ঠিত হবে। আর সে লক্ষ্যেই একটি নতুন সংক্ষিপ্ত পাঠ্যক্রমের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এবং সেই অনুসারে, এসএসসি পরীক্ষার্থীরা সপ্তাহে দু'বার মোট চব্বিশটি অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেবে। তার অর্থ বারো সপ্তাহের মধ্যে মোট চব্বিশটি অ্যাসাইনমেন্টটি ২০২১ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জমা দিতে হবে। অন্য কথায়, নতুন সংক্ষিপ্ত সিলেবাস অনুসারে, 12 সপ্তাহের 24 সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টে, কোনও অ্যাসাইনমেন্ট করার দরকার নেই বাংলা ইংলিশ এবং চতুর্থ বিষয় সহ।



Economics Assignment

এছাড়াও, মহামারীজনিত পরিস্থিতির কারণে এ বছর শিক্ষাব্যবস্থা ব্যাহত হয়েছিল। ফলস্বরূপ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি কোনও চূড়ান্ত পরীক্ষা করতে পারে না conduct বর্তমান প্রসঙ্গে শিক্ষাব্যবস্থা সচল রাখার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। সুতরাং, বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড সিদ্ধান্ত নিয়েছে, শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার পরিবর্তে অ্যাসাইনমেন্ট জমা দিতে হবে। সুতরাং, ধারাবাহিকভাবে তাদের যে কোনও ইভেন্টে তিনটি বিষয়ে 3 টি কার্য শেষ করতে হবে।

SSC Exam 2021 Economics 1st Week Assignment

নিয়োগ বা মূল্যায়ন নির্দেশিকা ‘পুনরায় সাজানো’ এর সফল যুক্তির আলোকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রার্থীদের জন্য 2020 প্রকাশ করেছে। অ্যাসাইনমেন্টগুলি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদফতর (dshe.gov.bd) প্রকাশ করেছে।


দেশের মহামারী পরিস্থিতি এক ভয়াবহ মোড় নিয়েছে। এদিকে, মহামারীবস্থার অবনতির কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি বাড়ছে। মহামারীবস্থার অবনতিজনিত কারণে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়াতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বাধ্যতামূলকভাবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করতে বাধ্য করেছে। এটি অনুসরণ করে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের পড়াশুনায় নিয়োজিত রাখার জন্য কাজ শুরু করে। এবং পরবর্তীতে উচ্চশিক্ষা চালিয়ে যাওয়ার জন্য একটি অ্যাসাইনমেন্ট বা তফসিলের কাজ শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক জানিয়েছেন, এই নিয়োগে শিক্ষার্থীর সংখ্যা দেওয়া হবে। এসএসসি ব্যবসায় উদ্যোক্তা প্রথম সপ্তাহের নিয়োগ 2021।

SSC Economics 1st Week Assignment 2021

এছাড়াও, মহামারীজনিত পরিস্থিতির কারণে এ বছর শিক্ষাব্যবস্থা ব্যাহত হয়েছে। ফলস্বরূপ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি কোনও চূড়ান্ত পরীক্ষা করতে পারে না conduct বর্তমান প্রসঙ্গে শিক্ষাব্যবস্থা সচল রাখার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। সুতরাং, বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড সিদ্ধান্ত নিয়েছে, শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার পরিবর্তে অ্যাসাইনমেন্ট জমা দিতে হবে। সুতরাং, ধারাবাহিকভাবে তাদের এটি শেষ করা দরকার।



Answer:

বাংলাদেশের অর্থব্যবস্থায় ব্যক্তিগত ও সরকারি উদ্যোগ সম্মিলিতভাবে কাজ করে’ – উক্তিটিতে নির্দেশিত অর্থব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য উল্লেখপূর্বক বিভিন্ন অর্থ ব্যবস্থার তুলনামূলক সুবিধা ও অসুবিধা মূল্যায়ন করা হলাে :

বিভিন্ন ধরনের অর্থনৈতিক ব্যবস্থার ধারণা:

মােট উৎপাদিত সম্পদের অর্থমূল্য কীভাবে উৎপাদনের উপাদানগুলাের মধ্যে বণ্টন করা হয়, তার নির্ভর করে দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বা । | economic system এর উপর। যে ব্যবস্থা বা কাঠামাের আওতায় উৎপাদনের উপাদানসমূহের মালিকানা নির্ধারিত হয় এবং উৎপাদন প্রক্রিয়া, উৎপাদিত সম্পপদের বণ্টন ও ভােগ প্রক্রিয়া সম্পাদিত হয়

তাকে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বলে। এ ব্যবস্থা জনগণের অর্থনৈতিক কার্যাবলি এবং অর্থনীতি বিষয়ক প্রাতিষ্ঠানিক ও আইনগত কাঠামাের সমন্বয়ে গড়ে উঠে। বর্তমানে বিশ্বে চার ধরণের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা কার্যকর আছে : ধনতান্ত্রিক, সমাজতান্ত্রিক, মিশ্র ও ইসলামি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা।

ধনতান্ত্রিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা :

ধনতান্ত্রিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় উৎপাদনের উপাদানসমূহ ব্যক্তিমালিকানাধীন। উদ্যোগ গ্রহণে ব্যক্তি একক বা গােষ্ঠীবদ্ধ স্বাধীনতার অধিকারী। অবাধ প্রতিযােগিতা, ভােক্তার স্বাধীনতা, সর্বাধিক মুনাফা অর্জন , শ্রমিক শােষণ ইত্যাদি ধনতান্ত্রিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য।

সমাজতান্ত্রিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা:

সমাজতান্ত্রিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় উৎপাদনের উপকরণসহ সকল সম্পদ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন। অর্থনৈতিক কার্যাবলিতে সরকারি নির্দেশনা, ভােক্তার স্বাধীনতার অভাব, অর্থনৈতিক কার্যাবলির মূল উদ্দেশ্য সর্বাধিক মুনাফা অর্জন, আয় বণ্টন ইত্যাদি সমাজতান্ত্রিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য।

মিশ্র অর্থনৈতিক ব্যবস্থা :

ধনতান্ত্রিক ও সমাজতান্ত্রিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থার পাশাপাশি বর্তমান বিশ্বে আর একটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বিরাজমান। সেটি হচ্ছে মিশ্র অর্থনীতি। এটি ধনতান্ত্রিক ও সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতির কিছু কিছু বৈশিষ্ট্যের সমন্বয়ে গড়ে উঠা একটি ব্যবস্থা।

ইসলামী অর্থনৈতিক ব্যবস্থা :

ইসলামী অর্থব্যবস্থা মানুষের জীবনের সামগ্রিক আলােচনা করে। সৃষ্টিকর্তা মানুষ সৃষ্টি করেছেন, মানুষের জন্য প্রয়ােজনীয় সবরকম দ্রব্যসামগ্রী, জীবজন্তু, পরিবেশ ও বস্তুসমূহও সৃষ্টি করেছেন। মানুষ সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত এসকল বস্তুসামগ্রী ও পরিবেশ -প্রকৃতি ব্যবহার করে ধর্মানুমােদিতভাবে অধিকতর সম্পদ সৃষ্টি ও ভােগ করবে। এটাই ইসলামের বিধান।

মিশ্র অর্থব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য:

মিশ্র অর্থব্যবস্থার বৈশিষ্ট্যসমূহ হচ্ছে-

১. সম্পদের মালিকানা :

এ অর্থব্যবস্থার একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে। এখানে সম্পদের রাষ্ট্রীয় মালিকানার পাশাপাশি ব্যক্তি মালিকানা বিদ্যমান। আবার উৎপাদনের উপায়সমূহের ক্ষেত্রেও ব্যক্তি মালিকানার পাশাপাশি সরকারি মালিকানা স্বীকৃত।

২. ব্যক্তিগত ও সরকারি খাতের সহাবস্থান :

মিশ্র অর্থনীতিতে ব্যক্তিগত ও সরকারি খাত পাশাপাশি অবস্থান করে। এখানে। ব্যক্তিগত ও সরকারি খাতের শিল্প কারখানা একত্রে কাজ করে। এই অর্থনীতিতে ব্যক্তিগত খাতে মুনাফা অর্জনই লক্ষ্য তবে সরকারি খাতে সামাজিক কল্যাণকে বেশী প্রাধান্য দেয়া হয়। অনেক সময় ব্যক্তিগত খাতের উপর সরকারি নিয়ন্ত্রণ ও বিধি নিষেধ আরােপ করা হয়।

৩. অর্থনৈতিক পরিকল্পনা:

এখানে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা কেন্দ্রীয় পরিকল্পনা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমেই নিয়ন্ত্রিত হয়। তবে বেসরকারি উদ্যোক্তাদের উন্নয়ন পরিকল্পনাকে রাষ্ট্রীয় পরিকল্পনার সাথে সমন্বয় করা হয়।

৪. দাম ব্যবস্থা :

এ অর্থব্যবস্থায় বাজার অর্থনীতির দাম ব্যবস্থাকে অনুসরণ করা হয়। অর্থাৎ এখানে দ্রব্য বা সেবার দাম স্বয়ংক্রিয়ভাবে চাহিদা ও যােগানের মাধ্যমে নির্ধারিত হয়। তবে সরকার রাষ্ট্রীয় প্রয়ােজনে দাম ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।

৫. ব্যক্তি স্বাধীনতা:

মিশ্র অর্থব্যবস্থায় ব্যক্তি স্বাধীনতা রক্ষিত হয়। এখানে ব্যক্তি কি পরিমাণ ভােগ করবে।

অর্জনের লক্ষ্যে উৎপাদন কাজ পরিচালিত হয়। বাজার নিয়ন্ত্রিত হয় স্বয়ংক্রিয় দাম ব্যবস্থার মাধ্যমে | এখানে ভােক্তা বা ফার্মের সিদ্ধান্ত গ্রহণে স্বাধীনতা থাকে। এ কারণে এ ধরনের অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় যে দ্রব্য বা সেবা উৎপাদনে মুনাফা বেশি, ফার্মসমূহ সেই পণ্য উৎপাদন করে। এভাবে “কি” প্রশ্নটির উত্তর। পাওয়া যায়। আবার যে প্রযুক্তিতে ব্যয় কম

হবে বা উৎপাদন লাভজনক হবে সে পদ্ধতিতেই উৎপাদন হবে এভাবে কি প্রশ্নটির উত্তর পাওয়া যায়। আবার যে প্রযুক্তিতে ব্যয় কম হবে বা উৎপাদন লাভজনক হবে। সে পদ্ধতিতেই উৎপাদন হবে। যা কিভাবে প্রশ্নটির সমাধান করে। অন্যদিকে ভােক্তাদের সামর্থ্যের উপর নির্ভর করে সামাজিক উৎপাদন তাদের মধ্যে বণ্টিত হয়। এভাবে কার জন্য প্রশ্নটির উত্তর পাওয়া যায়।

সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থায় রাষ্ট্রই সকল ক্ষমতার ধারক

এখানে অর্থনৈতিক কার্যক্রম যথা:উৎপাদন, বন্টন , বিনিময় ও ভােগের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ বিদ্যমান, এই ধরনের অর্থব্যবস্থায় রাষ্ট্র কিংবা কেন্দ্রীয় সরকার মৌলিক তিনটি সমস্যার সমাধান করে দেয়। এখানে একদিকে ভােক্তা যেমন তার ইচ্ছা ও সামর্থ্য অনুযায়ী দ্রব্য বা সেবা ভােগ করতে পারে অন্যদিকে উৎপাদকও দ্রব্যের চাহিদা ও

সামর্থ্য অনুসারে দ্রব্য উৎপাদন করে। এখানে কি উৎপাদিত হবে এবং কি পরিমাণ উৎপাদিত হবে তা কেন্দ্রীয়ভাবে নির্দেশিত হয়। একইভাবে, কিভাবে দ্রব্যসামগ্রী উৎপাদিত হবে বা কোন প্রযুক্তি ব্যবহৃত হবে তাও কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরিচালিত হয়। সবশেষে, আয় ও সম্পদের বণ্টনও নির্ধারিত হয় কেন্দ্রীয় সরকার কর্তৃক। সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থায় ব্যক্তিগত মুনাফা সর্বোচ্চকরণ নয় বরং সামাজিক কল্যাণের। জন্য সকল অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়।মিশ্র অর্থব্যবস্থায় সরকারি ও ব্যক্তিগত খাত পাশাপাশি অবস্থান করে

তাই এখানে উৎপাদন, বিনিময়, বণ্টন ও ভােগের ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত স্বাধীনতার পাশাপাশি সরকারি নিয়ন্ত্রণও বজায় থাকে। অর্থনীতির বিভিন্ন খাতে ব্যক্তিগত ও সরকারি খাতের ভূমিকা নির্দিষ্ট করা হয়। যেমন- গুরুত্বপূর্ণ খাতসমূহ সরকারি নিয়ন্ত্রণে রেখে অন্যান্য খাতসমূহকেউদার বেসরকারিকরণ করা হয়। এ অর্থব্যবস্থায়। কি উৎপাদন হবে এবং কিভাবে উৎপাদন হবে এ সম্পর্কিত সিদ্ধান্ত গ্রহণে ও বাস্তবায়নে সরকারি ও ব্যক্তিগত খাত উভয়ের ভূমিকা বিদ্যমান। সম্পদের মালিকানা ও ভােগের ক্ষেত্রে ব্যক্তি স্বাধীনতা থাকলেও সম্পদ ও আয় বণ্টনের ক্ষেত্রে সরকারি নিয়ন্ত্রণও। বজায় থাকে। এখানে স্বয়ংক্রিয় দামব্যবস্থা ও সরকারি নির্দেশে দামব্যবস্থা পরিচালিত হয়।

ইসলামী অর্থব্যবস্থায় সকল অর্থনৈতিক কর্মকান্ড ইসলামের বিধি বিধান অনুযায়ী পরিচালিত হয়। এখানে ভােক্তা তার পছন্দ অনুযায়ী যেকোন দ্রব্য। ইচ্ছামত ভােগ করতে পারে না। আবার উৎপাদন ও তার ইচ্ছা ও সামর্থ্য অনুযায়ী দ্রব্য উৎপাদন করতে পারে না। উৎপাদন ও ভােগের ক্ষেত্রে কুরআন ও সুন্নাহ নির্দেশিত বিধি অনুসরণ করে চলতে হয়। এক্ষেত্রে হালাল-হারামের বিষয়টি প্রাধান্য দেয়া হয়।

ইসলামী অর্থব্যবস্থায় ইচ্ছাকৃতভাবে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করা যায় না। এখানে উৎপাদনকারী বা বিক্রেতা শােষণমুক্ত দামে দ্রব্য বিক্রি করবে যাতে তার ন্যায্য মুনাফা অর্জনের পাশাপাশি ভােক্তা ঐ দ্রব্য ক্রয় করে তার উপযােগ সর্বোচ্চ করতে পারে। এভাবে আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জন করা যায়। এ অর্থব্যবস্থায় উৎপাদিত দ্রব্যের উদ্বৃত্ত অংশ যাকাত ও সাদকাহ এর মাধ্যমে বণ্টন করে সামাজিক কল্যাণ ও বৈষম্য দূর করা যায়।

যে অর্থনৈতিক ব্যবস্থাটি ভালাে তার স্বপক্ষে যুক্তি:

উপরে উল্লেখিত চারটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থার মধ্যে আমার দৃষ্টিতে মিশ্র অর্থনৈতিক ব্যবস্থা সবচেয়ে ভাল | আমার উত্তরের স্বপক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করা হলাে | এই অর্থনীতি ব্যবস্থায় অন্য সকল অর্থনৈতিক ব্যবস্থার মিশ্রণ রয়েছে। এক্ষেত্রে ব্যক্তিগত ও সরকারি উভয় মালিকানা থাকবে। তবে ব্যক্তিগত মালিকানা থাকলেও সেক্ষেত্রে সরকারের

হস্তক্ষেপ থাকবে এবং কোন পণ্য কী পরিমাণ উৎপাদন করতে হবে ও দাম কেমন হবে এসবকিছুর ক্ষেত্রে সরকারি কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। এই অর্থনৈতিক ব্যবস্থার আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলাে ভােক্তার চাহিদা বা ইচ্ছানুযায়ী পণ্য উৎপাদন করা। সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলাের মধ্যে পারস্পরিক সহযােগীতা থাকা l

Post a Comment

0 Comments